সাকিব আল হাসান ১৯৮৭
সালের ২৩শে মার্চ
মাগুরায় জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতা মাশরুর রেজা
বাংলাদেশ কৃষি
ব্যাংকের
কর্মকর্তা এবং
মাতা শিরিন শারমিন
একজন গৃহিণী। তরুণ
বয়সেই সাকিব
খেলা পাগল ছিলেন। তার
বাবা
খুলনা বিভাগের
হয়ে এবং এক কাজিন
বাংলাদেশ জাতীয়
দলের
হয়ে ফুটবল খেলতেন।
দৈনিক প্রথম আলোর
ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র'র
বর্ণনা অনুসারে,
"সাকিবের ক্রিকেট
দক্ষতা ছিল অসাধারণ এবং
গ্রাম-গ্রামান্তরে তাকে
খেলার জন্য ভাড়া করে
নিয়ে যাওয়া হত।"
এরকমই এক ম্যাচে সাকিব
এক
আম্পায়ারকে অভিভূত
করেছিলেন যিনি
পরবর্তীতে সাকিবকে
ইসলামপুর পাড়া ক্লাব
(মাগুরা ক্রিকেট লীগের
একটি দল) এর সাথে অনুশীলন
করার সুযোগ করে দেন।
সাকিব তার স্বভাবসুলভ
আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ও
দ্রুতগতির বোলিং
অব্যাহত রাখেন, সেই
সাথে প্রথমবারের মত
স্পিন বোলিং নিয়ে
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন
ও সফল হন। ফলস্বরূপ, ইসলামপুর
দলে খেলার সুযোগ পান
এবং প্রথম বলেই উইকেট
তুলে নেন। সত্যিকারের
ক্রিকেট বল দিয়ে এটাই
ছিল তার প্রথম করা বল, এর
আগ পর্যন্ত তিনি টেপড
টেনিস বল দিয়েই
খেলতেন। তিনি
বাংলাদেশ ক্রীড়া
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
(বিকেএসপি) ছয়মাস
প্রশিক্ষণ নেন এবং ২০০৪
সালে ১৭ বছর বয়সে
জাতীয় লীগে খেলার জন্য
খুলনা দলে নাম জমা দেন।
মাত্র পনের বছর বয়সেই
সাকিব অনূর্ধ্ব-১৯ দলে
খেলার সুযোগ পান।
২০০৫ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রি-
দেশীয় টুর্নামেন্টের
ফাইনালে (অপর দুটি দেশ
ছিল
ইংল্যান্ড ও
শ্রীলঙ্কা) মাত্র ৮৬ বলে
সেঞ্চুরি করে ও তিনটি
উইকেট নিয়ে দলকে
জেতাতে সহায়তা করেন
তিনি। ২০০৫ থেকে
২০০৬ সালের মধ্যে সাকিব
অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ১৮টি
একদিনের আন্তর্জাতিক
ম্যাচ খেলেন। ৩৫.১৮ গড়ে
তিনি মোট ৫৬৩ রান
সংগ্রহ করেন এবং ২০.১৮
গড়ে নেন মোট ২২টি
উইকেট।
**আশা করি
জীবনকাহিনীটি
আপনাদের ভালো
লেগেছে । যদি এরকম
বিখ্যাত ব্যক্তিদের
নিয়মিত জীবনকাহিনীর
পোস্টগুলো পেতে চান তাহলে আমার এ
(
Hot Downloads) লিংকে
গিয়ে সাইটটা
সাবক্রাইব করে নিন
প্লিজ।